সিরাজ
মিয়া গত সেপ্টেম্বর/১৬ মাসে তার বাড়ির উঠানে ২টি ভার্মি কম্পোস্ট স্থাপন করেন এবং এর ৪৫ দিন পর ২টি ভার্মি কম্পোস্ট থেকে প্রায় ১০০কেজি
কেঁচোসার উৎপাদিত হয়। তার অনুসরণে শীলমান্দী ইউনিয়নে আরো ৫০টি ভার্মি কম্পোস্ট স্থাপিত হয়েছে এবং সিরাজ
মিয়া নিজেও ৪০০কেজি কেঁচোসার উৎপাদনক্ষম একটি ভার্মি কম্পোস্ট হাউজ তৈরি করেছেন। সিরাজ মিয়া কেঁচোসার শুধু নিজের
জমিতেই ব্যবহার করেন না,বরং উৎপাদিত কেঁচোসার ২০টাকা কেজি দরে এবং ১২০০টাকা কেজি দরে
কেঁচোও বিক্রি করছেন । তার ভার্মি কম্পোস্ট
থেকে প্রাপ্ত কেঁচো দিয়ে নরসিংদী সদর উপজেলার ৪৪টি ব্লকে বর্তমানে মোট ৮২টি
ভার্মি কম্পোস্ট স্থাপিত হয়েছে এবং প্রতি
ব্লকে সর্বনিম্ন ০৫টি করে ভার্মি
কম্পোস্ট স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সিরাজ মিয়া পুরো সারই তার কলা ও সবজি
জমিতে ব্যবহার করে ব্যাপক সাফল্য লাভ করে। কেঁচোসার ব্যবহার করার কারণে তার ফসল
আবাদ খরচ কমেছে,কিন্তু ফলন বেড়েছে। সেই সাথে কলা এবং সবজির আকার,রঙ,গন্ধ ও স্বাদেরও পরিবর্তন হয়েছে।
উত্তর সমূহ